ভূমিকা
যমুনা, ব্রহ্মপুত্র, কংশ, সুমেশ্বরী, মগড়া সহ অসংখ্য ছোট নদী ও শাখা নদী, পাহাড়ী নদী বিধৌত এ অঞ্চলে ৪ টি জেলার ৯ টি উপজেলার উত্তরাংশ পাহাড়ী। ৩ টি হাওড় বেষ্টিত উপজেলা ও ১ টি আংশিক হাওড় বেষ্টিত উপজেলার বিস্তীর্ণ জমিতে ফসল উৎপাদনে যেমন রয়েছে অগ্রযাত্রা তেমনি আছে অনেক চেলেঞ্জ।
সক্রিয় ব্রহ্মপুত্র যমুনা প্লাবন ভূমি, নবীন ব্রহ্মপুত্র যমুনা প্লাবন ভূমি, পুরাতন ব্রহ্মপুত্র যমুনা প্লাবন ভূমি, পুরাতন মেঘনা মোহনা প্লাবন ভূমি, সিলেট বেসিন, উত্তর ও পূর্বাঞ্চলীয় সমতল পাদভূমি, মধুপুর গড় অঞ্চল, উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় পাহাড়ী অঞ্চল নিয়ে ময়মনসিংহ অঞ্চল গঠিত।
অঞ্চলের মোট আয়তন ১০,৬২,৭০০ হেক্টর
নীট আবাদী জমি ৮,১১,০০৩ হেক্টর
ময়মনসিংহ অঞ্চলে খাদ্যশস্য উদ্বৃত্ত ২২,৭৪,০৯০ মে.টন
অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা ২১৩.২৭%
অত্র অঞ্চলের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৫০০-২০০০ মি.মি.।
ময়মনসিংহ অঞ্চলে প্রধান প্রধান ফসল ঃ
ধান, গম, আলু, ভূট্টা, পাট, সরিষা, শাকসবজি, ডাল, মসলা ও ফল।
ফল উৎপাদনে ময়মনসিংহ জেলায় কাঁঠাল প্রধান উৎপাদিত ফল।
অত্র অঞ্চলের ৫টি উপজেলায় ৭টি রাবার ড্যামের মাধ্যমে ভূ-উপরিস্থ পানি ব্যবহার করে স্বল্প খরচে ধান ও গম সহ বিভিন্ন ফসল আবাদ করে কৃষক লাভবান হচ্ছেন। যার ফলে ভূ-গর্ভস্থ পানির সাশ্রয় হচ্ছে।
যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর চরে আলু, ভূট্টা, চিনাবাদাম, টমেটো, মিষ্টি কুমড়া সহ বিভিন্ন ফসল চাষ করে চরাঞ্চলের চাষীরা লাভবান হচ্ছেন।
১
ময়মনসিংহ অঞ্চলের মৌলিক তথ্য
জেলার সংখ্যা ঃ ০৪ টি
উপজেলার সংখ্যা ঃ ৩৫ টি
ব্লকের সংখ্যা ঃ ১,০৮৪ টি
মোট আবাদী জমি ঃ ৮,১১,০০৩ হেঃ
শস্যের নিবিড়তা ঃ ২১৩.২৭%
মোট খাদ্য শস্য উৎপাদন ঃ ৪৭,২৬,৩৯০ মেঃটন
খাদ্য উদ্বৃত্ত ঃ ২২,৭০,৮৪২ মেঃটন
কর্মরত মোট জনবল ঃ ১,৫৬৫ জন
৩
ভূমির ধরণ
ক্রমিক নং জমির ধরণ জমির পরিমান (হেঃ) জমির পরিমান (%)
০১ উচু জমি ১,৯২,২০৮ ২৪%
০২ মাঝারী উচু ৩,০০,৩৯৫ ৩৭%
০৩ মাঝারী নিচু ১,৬৬,৬৬১ ২০%
০৪ নীচু ১,৫১,৭৩৯ ১৯%
মোট আবাদী জমি ৮,১১,০০৩ ১০০%
৪
ফসলের জমি
জমির ধরন জমির পরিমান (হেঃ) জমির পরিমান (%)
এক ফসলী জমি ৯৪,১৫৫ ১১.৬%
দুই ফসলী জমি ৫,২২,৪৫৯ ৬৪.৪%
তিন ফসলী জমি ১৮৭৮০১ ২৩%
তিনের অধিক ফসলী জমি ৬৫৫৮ ১%
৫
ফসল বিন্যাস
রবি খরিপ-১ খরিপ-২ শতকরা হার (%)
বোরো পতিত রোপা আমন ৪১
বোরো পতিত পতিত ১০
সরিষা-বোরো পতিত রোপা আমন ০৮
বোরো আউশ রোপা আমন ০৮
বোরো পাট রোপা আমন ০৫
সবজি সবজি সবজি ০৫
সবজি পাট রোপা আমন ০৪
সবজি সবজি রোপা আমন ০৩
গম আউশ/পাট রোপা আমন ০২
আলু ভ’ট্টা রোপা আমন ০২
অন্যান্য - - ১২
৬
অঞ্চলের বৈচিত্র্যময়তা/ বিশেষত্ব
অঞ্চলের বেশিরভাগ জমিই মাঝারী উচু যেখানে ধান, পাট, সবজি ইত্যাদি উৎপাদিত হয়।
অঞ্চলের ময়মনসিংহ জেলায় গফরগাঁও এ বেগুন ,ফুলপুরে শশা, ত্রিশালে কচু, ঈশ^রগঞ্জে পান , ফুলবাড়িয়া হলুদ, গৌরীপুরে স্থানীয় জাতের চল্লিশা আলু, লটকন, নান্দাইলে লেবু, ভালুকায় কাঁঠাল, মুক্তাগাছায় কাসাভা ইত্যাদি আবাদ হয়।
শেরপুর জেলায় আমন মৌসুমে দেশীয় জাতের সুগন্ধি ধান ,তুলশীমালা, চিনিশাইল এর আবাদ হয়। এ দুটি জাতকে জেলার নামে ব্র্যান্ডিং করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
অঞ্চলের চারটি জেলার আটটি উপজেলা গাড়ো পাহাড়ের পাদদেশে এবং পাঁচটি উজেলার আংশিক মধুপুর ট্রাক্টের অন্তর্গত। কাঁঠাল, আনারস, লেবুজাতীয় ফল, পেয়ারা, কুল, কাসাভা এবং হলুদ আবাদ হয়।
নেত্রকোনা জেলার দশটি উপজেলার ছয়টিই হাওর বেষ্টিত যেখানে বোরো ধানের আবাদ হয়।
জামালপুর, শেরপুর ও ময়মনসিংহ জেলা নদী বিধৌত উর্বর চরাঞ্চল রয়েছে যেখানে বেগুন, টমেটু, মিষ্টি আলু, ভুট্টা, মরিচ, করলা ও ডালজাতীয় ফসলের আবাদ হয়।
অঞ্চলের দুর্গাপুর উপজেলায় সাদামাটির পাহাড় আছে।
ইসলামপুর ও দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় পানি ফল চাষ হয়।
৭
ভবিষ্যৎ শস্য উৎপাদন সম্ভাবনা
উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নিরাপদ সবজি উৎপাদন।
দ্ইু ফসলী জমিকে (বোরো -পতিত -রোপাআমন) তিন ফসলীতে রুপান্তর যেমন, স্বল্প জীবনকালীন সরিষা (বারি- সরিষা-১৪) আবাদের পর বোরো আবাদ করা।
বানিজ্যিক ভাবে ফলবাগান ,ফুলবাগান ,সবজি উৎপাদন, সরিষা, মধু, হলুদ ও ভ’ট্রা উৎপাদন আরো বৃদ্ধির সম্ভাবনা আছে।
পাহাড়ের পাদদেশের উপজেলা সমূহে বানিজ্যিকভাবে সাইট্রাস জাতীয় ফল, আনারস ও সবজি আবাদ বৃদ্ধির সম্ভাবনা আছে।
হাওড় অঞ্চল ও অন্যান্য বিল এবং জলাবদ্ধ এলাকায় ভাসমান পদ্ধতিতে সবজির আবাদ করা সম্ভাবনা রয়েছে।
হাওড় অঞ্চলে বোরো আবাদের পাশাপাশি রবি মৌসুমে ভুট্টা, সরিষা এবং চিনাবাদাম আবাদের সম্ভাবনা আছে।
চরাঞ্চলে ভুট্টার আবাদ সম্প্রসারণ, উন্নত জাতের মিষ্টি আলু, তেল ও ডাল জাতীয় ফসল আবাদ বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। ।
বসতবাড়ির আঙ্গিনার ফলগাছ পরিচর্যার মাধ্যমে ফলন বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
৮
সম্ভাবনা সমূহ বাস্তবায়নে করনীয়
কৃষকদেরকে নিরাপদ সবজি উৎপাদন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
স্বল্প জীবনকাল সম্পন্ন রোপাআমন বীজ ও সরিষা বীজ কৃষক পর্যায়ে সহজলভ্য করা।
বানিজ্যিকভাবে ফলবাগান, ফুলবাগান স্থাপন এবং মধূ উৎপাদন বিষয়ে কৃষক ও কৃষাণীদের প্রশিক্ষণ প্রদান।
ফসল উপযোগীতার ভিত্তিতে ক্রপিং জোন/ মডেল ডিজেল তৈরী করা।
পিক মৌসুমে ফল এবং সবজি প্রক্রিয়াজাত করার জন্য জুসপ্লান্ট ও হিমাগার স্থাপন করা ।
সাইট্রাস জাতীয় ফল যেমন বারি মাল্টা-১ এর চারা কলম সহ অন্যান্য লেবুজাতীয় ফসল কৃষক পর্যায়ে সহজলভ্য করা ও প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
ভুট্টা সহ অন্যান্য ফসলের উন্নত জাতসমূহ কৃষক পর্যায়ে সহজলভ্য করা ও এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
হাওর অঞ্চল, বিল ও নিচু জলাভুমি এলাকার জন্য ভাসমান সবজি আবাদ প্রকল্পের সম্প্রসারণ করা।
চরাঞ্চলে চাষের উপযোগী উন্নত জাতের মিষ্টি আলু, ডাল ও তেল বীজ কৃষক পর্যায়ে সহজলভ্য করা।
কৃষক ও কৃষাণীদের ফল গাছ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
৯
আঞ্চলিক কৃষির চ্যালেঞ্জ সমূহ
হাওর অঞ্চলে আগাম বন্যার ফলে বোরো মৌসুমে ব্যপক ফসলহানি হয়।
পাহাড়ের পাদদেশ ও কোন কোন উপজেলার পানির স্তর অধিক নিচে নেমে যাওয়ায় ব্যপক এলাকা রবি মৌসুমে পতিত থাকে।
শিল্পায়ন ও বসতি স্থাপনের ফলে কৃষি জমি কমে যাচ্ছে।
যেসব এলাকায় সবজি ও ফল আবাদ বেশি হয় সেসব এলাকার কৃষকগণ ভরা মৌসুমে ন্যায্য মূল্য পায় না।
ফসলের নিবিড় চাষের ফলে জমির উর্বরতা দিন দিন কমে যাচ্ছে।
হাওর এলাকার কৃষকগণ বোরো মৌসুমে পুজির অভাবে ধানের বিনিময়ে ফসল তোলার কার্যাদি সম্পন্ন করে, ফলে কৃষক তার গোলায় অল্প ফসলই তুলতে পারে ।
ত্রিশাল, ভালুকা ও গফরগাঁও উপজেলায় শিল্প বর্জের দূষণের কারনে কৃষির আবাদ ব্যহত হয়।
শিল্পাঞ্চল ও ইট ভাটার জন্য কৃষি ক্রমান্বয়ে হৃাস পাচ্ছে।
ভরা মৌসুমে (বোরো, আমন ও অন্যান্য) শ্রমিকের অভাবে যথা সময়ে ফসল সংগ্রহ করা দুষ্কর।
১০
চ্যালেঞ্জ উত্তরণের উপায় সমূহ
হাওর অঞ্চলে টেকসই বাঁেধর ব্যবস্থা করা ।
পাহাড়ের পাদদেশের উপজেলা সমূহে যেসব এলাকার পানির স্তর নিচে নেমে যায় সেসব এলাকায় পাতকুয়া অথবা সেচের লাগসই প্রযুক্তি দ্বারা সবজি আবাদ করা।
বোরো ফসলে পানি সাশ্রয়ী এডব্লিউডি প্রযুক্তি ও ভ-ূউপরিস্থ পানি দ্বারা সেচ প্রদান করা।
শিল্পায়ন ও বসতি স্থাপনে কৃষি জমি ব্যবহারের নীতিমালা প্রনয়ন ও বাস্তবায়ন।
কোল্ড স্টোরেজ স্থাপন ও আনারস ও কাঠাঁলের জ্যাম, জেলী ও জুস তৈরীর কারখানা স্থাপন করে কৃষকের উৎপাদিত সবজি ও ফলের ন্যায্য মূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করা।
সুষম সারের পাশাপাশি জৈব সার উৎপাদন ও প্রয়োগের মাধ্যমে মাটির উর্বরতা সংরক্ষণ করা।
হাওর এলাকার কৃষকগণের জন্য বোরো মৌসুমে ফসল কাটার সময় কৃষি ঋনের ব্যবস্থা করা।
ত্রিশাল, ভালুকা ও গফরগাঁও উপজেলায় শিল্প বর্জের সুষ্ট ব্যবস্থপনার মাধ্যমে কৃষি জমিকে দূষণের হাত থেকে রক্ষা করা।
কৃষি জমি সুরক্ষার জন্য সরকারী নীতিমালা প্রণয়ন ও যথাযথভাবে বাস্তবায়ন।
আরও বেশী কৃষি ভর্তূকী প্রদান করে রিপার, হারভেষ্টারসহ অন্যান্য কৃষি যন্ত্রপাতি কৃষক পর্যায়ে সহজলভ্য করা।
১১
আঞ্চলিক কৃষির সবল দিক
ময়মনসিংহ অঞ্চল দানা শষ্যে উদ্বৃত্ব।
রবি মৌসুমে সরিষায় মৌ-বাক্স স্থাপনের মাধ্যমে সরিষার উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি মৌ অবাদ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বিভিন্ন ফল বাগান (পেয়ারা, উন্নত জাতের লিচু, আম, লেবু জাতীয় ফল, ড্রাগন ফ্রুট, কুল) সৃজন হচ্ছে।
বছরব্যাপী বিভিন্ন সবজি (লাউ, মিষ্টি কুমড়া, করলা, বরবটি, ঢেঁড়শ) আবাদ হচ্ছে।
১২
আঞ্চলিক কৃষির দুর্বল দিক
নিবিড় ফসল চাষের কারনে জমির উর্বরতা হৃাস পাচ্ছে।
দুর্বল বাজার ব্যবস্থাপনা।
পর্যাপ্ত কৃষক প্রশিক্ষণের অভাব।
কৃষি ঋণ/ মূলধন ব্যবস্থাপনা দুর্বলতা।
পর্যাপ্ত হিমাগারের অভাব।
পাহাড়ী ও চরাঞ্চলে দুর্বল যোগাযোগ ব্যবস্থা।
আধুনিক অফিস ও প্রশিক্ষন কেন্দ্র, এসএএও গণের অফিস, কোয়ার্টার ও আসবাব পত্রের অভাব।
মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মাঠ পরিদর্শন ও তদারকির জন্য প্রয়োজনীয় যানবাহনের অভাব।
মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের অভাব।
মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের আইসিটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সাপোর্টের অপ্রতুলতা।
১৩
দুর্বল দিককে শক্তিশালী করতে করণীয়
জৈব সার ও রাসায়নিক সারের সুষম ব্যবহার করা।
বাজার ব্যবস্থাপনা কৃষক বান্ধব করা।
পর্যাপ্ত কৃষক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
কৃষি ঋণ/ মূলধন প্রাপ্যতা কৃষক পর্যায়ে সহজলভ্য করা।
আলু ও শাকসবজি উৎপাদিত এলাকায় হিমাগার স্থাপন করা।
পাহাড়ী ও চরাঞ্চলে কৃষিপন্য পরিবহনের জন্য যাতায়াত ব্যবস্থা সহজতর করা।
কৃষি কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করার স্বার্থে আধুনিক অফিস ও প্রশিক্ষন কেন্দ্র, এসএএওগণের অফিস, কোয়ার্টার ও আসবাব পত্রের ব্যবস্থা করা।
মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মাঠ পরিদর্শন ও তদারকির জন্য প্রয়োজনীয় যানবাহনের ব্যবস্থা করা।
সকলস্তরের কর্মকর্তাদের আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি বিষয়ে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
মাঠ কর্মীদের আইসিটি বিষয়ে লজিস্টিক সাপোর্টের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা প্রদান করা।
১৪
অঞ্চলে চলমান প্রকল্প সমূহ ও প্রকল্পভুক্ত উপজেলার সংখ্যা
ক্রঃ নং চলমান প্রকল্প সমূহ প্রকল্পের আওতায় উপজেলার সংখ্যা
০১ চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরন প্রকল্প ময়মনসিংহ-১৩, জামালপুর-০৭, শেরপুর-০৫, নেত্রকোনা-১০
০২ কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও মসলা বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরন প্রকল্প (৩য় পর্যায়) ময়মনসিংহ-১৩, জামালপুর-০৭, শেরপুর-০৫, নেত্রকোনা-১০
০৩ সমন্বিত খামার ব্যবস্থাপনা কম্পোনেন্ট ময়মনসিংহ-০৭, জামালপুর-০৭, শেরপুর-০৫, নেত্রকোনা-১০
০৪ সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্প ময়মনসিংহ-০৭, জামালপুর-০৫, শেরপুর-০৫, নেত্রকোনা-০২।
০৫ খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও মাঝারী নদীতে রাবার ড্যাম নির্মাণ প্রকল্প (ডিএই অংঙ্গ) ময়মনসিংহ-০২, শেরপুর-০৩
০৬ সমন্বিত কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ প্রকল্প ময়মনসিংহ-০৪, শেরপুর-০৩, নেত্রকোনা-০৫
০৭ সাইট্রাস ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প ময়মনসিংহ-০৪, শেরপুর-০৩, নেত্রকোনা-০২
০৮ খামার যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প ময়মনসিংহ-০৫, জামালপুর-০৪, শেরপুর-০৩, নেত্রকোনা-০৫
০৯ খামার পর্যায়ে উন্নত পানি ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তির মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্প ময়মনসিংহ-০৩, জামালপুর-০২, শেরপুর-০৩, নেত্রকোনা-০২
১০ জলাবদ্ধ এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন কৌশল হিসাবে ভাসমান সবজি ও মসলা উৎপাদন প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রকল্প নেত্রকোনা-০৬
১১ ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম (এনএটিপি)- ফেজ ২ ময়মনসিংহ-১০, জামালপুর-০৭, শেরপুর-০৪, নেত্রকোনা-০৮
১২ কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি উন্নতকরণ প্রকল্প ময়মনসিংহ-১৩, জামালপুর-০৭, শেরপুর-০৫, নেত্রকোনা-১০
১৫
ভবিষ্যতে যে প্রকল্প হাতে নেয়া দরকার
অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য প্রকল্প গ্রহন।
কৃষিতে অনগ্রসর এলাকাসমূহে (আদিবাসি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্টী ও চরাঞ্চল) খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিৎকরণ ও অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী করণের প্রকল্প।
মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি ও সংরক্ষণের উপর প্রকল্প গ্রহন।
ভূ-উপরিস্থ পানি সংরক্ষণ ও ব্যবহারের জন্য প্রকল্প।
হাওর অঞ্চলে ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধির জন্য প্রকল্প।
মৌ চাষ প্রকল্প।